সর্বেশেষ
ToT for School & College Teachers প্রোগ্রামের প্রধান অতিথি খুলনার পুলিশ কমিশনার গণঅভ্যুত্থানের সুফল ধরে রাখতে যুব সমাজকে দায়িত্ব নিতে হবে : এ্যাড. মোয়াজ্জেম হোসেন খুলনার সমাবেশে মিছিল নিয়ে পিরোজপুর -নাজিরপুরের বিএনপি, ছাত্র-যুবদলের নেতা-কর্মীরা উপস্থিত হয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নতুন অ্যাপ উদ্বোধন, রয়েছে ব্যক্তিগত রিপোর্ট সংরক্ষণ খুলনার যোগীপোলে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধি সমাবেশ শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. ওবায়েদুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেছেন ক্লিন ইমেজের আওয়ামী লীগ করা ব্যক্তিদের বিএনপির সদস্য হতে বাধা নেই সাভারে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেফতার আশুলিয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগের কারণে বৈধ গ্রাহকদের ভোগান্তি ডিবি'র অভিযানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ১
Home / অপরাধ / আশুলিয়ায় গৃহবধূর জবাই করা মরদেহ উদ্ধার

আশুলিয়ায় গৃহবধূর জবাই করা মরদেহ উদ্ধার

ইমদাদুল হক: সাভারের আশুলিয়ায় এক গৃহবধূর জবাই করা মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২০ জুন) বিকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক আবুল হোসেন।

 

এর আগে, দুপুরে আশুলিয়ার কাঠগড়া পশ্চিমপাড়া এলাকার ইঞ্জিনিয়ার মামুনের পাঁচতলা বাড়ির একটি ফ্ল্যাটের বাথরুম থেকে নিহতের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

 

নিহত গৃহবধূর নাম শিমু আক্তার (২১)। তার গ্রামের বাড়ি গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জ থানার মোগন্দপুর এলাকায়। তার বাবার নাম নয়া মিয়া ব্যাপারী। সে তার স্বামী ফারুক হোসেন (৩২) কে নিয়ে ওই ভাড়া বাসায় থাকতেন। স্থানীয় ডেকো লিগেসি গ্রুপের আগামী এ্যাপারেলস লিমিটেড নামের একটি পোশাক কারখানায় তারা দু’জন চাকরি করতেন। তাঁদের আড়াই বছরের এক ছেলে সন্তান রয়েছে।

 

আশুলিয়া থানার উপ-পরিদর্শক আবুল হোসেন জানান, খবর পেয়ে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে বঁটি বা ধারালো কিছু দিয়ে তার স্বামী ওই নারীকে জবাই করে হত্যা করেছে। আমরা পলাতক স্বামীকে খুঁজে আটকের চেষ্টা করছি। বাকি তথ্য তদন্ত শেষে বলা যাবে।

 

স্থানীয়দের থেকে জানা গেছে, কাঠগড়ার ওই ভাড়া বাসায় নিহত নারীর দুই বোন ও খালা-খালু বসবাস করেন। গতকাল সোমবার রাত ১২টার দিকে স্বামী ফারুককে নিয়ে ঘরে চলে যায় শিমু। পরে আজ সকালে অফিসে যাওয়ার জন্য এক বোন ডাকতে এসে দেখেন ঘরের ছিটকিনি বাইরে থেকে আটকানো। পরে তিনি ছিটকিনি খুলে ঘরে ঢুখে দেখেন বিছানার চাদর ও লেপ রক্তে ভেজা। এসময় ঘরে কাউকে না পেয়ে তিনি বাথরুমে গিয়ে শিমুর রক্তাক্ত নিথর দেহ দেখতে পান। পরে থানায় খবর দিলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে। তবে সকাল থেকেই ফারুক আর তাঁদের সন্তানকে খুঁজে পাওয়া যায়নি।

 

আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল প্রকাশ করা হবে না। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করা আছে *

*