সর্বেশেষ
শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. ওবায়েদুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেছেন ক্লিন ইমেজের আওয়ামী লীগ করা ব্যক্তিদের বিএনপির সদস্য হতে বাধা নেই সাভারে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেফতার আশুলিয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগের কারণে বৈধ গ্রাহকদের ভোগান্তি ডিবি'র অভিযানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ১ নারী পোশাক শ্রমিককে হত্যার পর ঘরে আগুন দিলো পাষন্ড স্বামী ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ব্যবসায়িকে তুলে নেয়ার চেষ্টা, যুবক আটক আওয়ামী দোসর বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে পাথালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির সংবাদ সম্মেলন ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়কের উপর হামলার প্রতিবাদে আশুলিয়ায় নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ মিছিল স্বাস্থ্যের সেই মালেকের ১৩ বছরের কারাদণ্ড
Home / জীবনযাত্রা / নবীনগরে চা দোকানির নামে ব্রীজের নামকরণ!

নবীনগরে চা দোকানির নামে ব্রীজের নামকরণ!

 

সায়েদুর রহমান রাসেল, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি : ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের শ্যামগ্রাম ইউপির শ্যামগ্রামে যমুনা খালের উপর নির্মিত ব্রীজের নামকরণ করা হয়েছে চা দোকানি দুখন উদাসীর নামে “উদাসী ব্রীজ”। স্থানিয় জন সাধারণ ব্রীজটিকে “উদাসী ব্রীজ” নামেই ডেকে থাকেন।

 

সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, গত দুই দশক আগে আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি মরহুম এড. আব্দুল লতিফের সময় নির্মিত হয়েছে ব্রীজটি। অথচ নামকরণ করা হয়েছে খালের ধারে দীর্ঘ দিন ধরে ব্যবসা করে আসা একজন চা বিক্রেতা দোকানি দুখন উদাসীর নামে।

দুখন উদাসীর ছেলে মানিক উদাসী জানান, তার বাবা খালের ধারে চা বিক্রি করতেন। মরহুম লতিফ এমপি তার নিজ গ্রাম ধরাভাঙ্গায় আসা-যাওয়া করার সময় দুখন উদাসী পথ আটকে দাঁড়াতেন। তাকে গাড়ী থেকে জোর করে নামিয়ে চা খাওয়াতেন। একদিন তার বাবা দুখন উদাসী ব্রীজের দাবিতে এমপির গাড়ীর সামনে গিয়ে রাস্তায় গিয়ে শুয়ে পড়েন। পরে এমপির আশ্বাস ও বীজ নির্মানের পর এই ব্রীজটিকে সবাই দুখন উদাসীর ব্রীজ নামে ডাকেন।

 

স্থানীয় সাংবাদিক মাজহারুল ইসলাম বাদল বলেন, খালটির উপর ব্রীজ না থাকায় এই এলাকার মানুষদের সাঁকোর উপর ভরসা করতো হতো। কিন্তু সাঁকো দিয়ে জরুরি মুহুর্তে পারাপার বিপদজনক হয়ে উঠতো। ব্রীজের অভাবে বন্দি হয়ে পড়েছিল কয়েকশত পরিবার।

 

লতিফ এমপিও নেই দুখন উদাসীও নেই, রয়ে গেছে ব্রীজটি! এখনো লোকমুখে আলোচনা হয় এই ব্রীজটির কাহিনি।

আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল প্রকাশ করা হবে না। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করা আছে *

*