সর্বেশেষ
খুলনার যোগীপোলে জামায়াতে ইসলামীর প্রতিনিধি সমাবেশ শিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি ড. ওবায়েদুল্লাহ মৃত্যুবরণ করেছেন ক্লিন ইমেজের আওয়ামী লীগ করা ব্যক্তিদের বিএনপির সদস্য হতে বাধা নেই সাভারে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেফতার আশুলিয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগের কারণে বৈধ গ্রাহকদের ভোগান্তি ডিবি'র অভিযানে পিস্তলসহ গ্রেফতার ১ নারী পোশাক শ্রমিককে হত্যার পর ঘরে আগুন দিলো পাষন্ড স্বামী ডিবি পুলিশ পরিচয়ে ব্যবসায়িকে তুলে নেয়ার চেষ্টা, যুবক আটক আওয়ামী দোসর বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে পাথালিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতির সংবাদ সম্মেলন ঢাকা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়কের উপর হামলার প্রতিবাদে আশুলিয়ায় নেতাকর্মীদের বিক্ষোভ মিছিল
Home / সমগ্র বাংলা / ঢাকা / নিখোঁজের ৭০ দিন পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভিকটিম উদ্ধার

নিখোঁজের ৭০ দিন পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভিকটিম উদ্ধার

ইমদাদুল হক: গত ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখ আওয়ামী লীগ সরকার পতনের দিন নিখোঁজ হয় ১৪ বছরের ভিকটিম জিহাদ। অবশেষে নিখোঁজের ৭০ দিন পর মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) তথ্য প্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে পুলিশ টঙ্গী রেল স্টেশনের একটি আবাসিক হোটেল থেকে জিহাদকে উদ্ধার করে।

 

উল্লেখ্য, জিহাদের গ্রামের বাড়ি বগুড়ার শেরপুর থানায়। তার বাবার নাম মোহাম্মদ বেলাল হোসেন। সে আশুলিয়ার বাসা থেকে তার বাবার সাথে দেখা করতে যাওয়ার কথা বলে ৫ আগস্ট থেকে নিখোঁজ হয়।

 

এব্যাপারে আশুলিয়া থানার ওসি আবু বকর সিদ্দিক গণমাধ্যমকে জানান, গত পাঁচ আগস্ট সরকার পতনের দিন নিখোঁজ হয় ১৪ বছরের ভিকটিম জিহাদ। নিখোঁজের ৭০ দিন পর তথ্যপ্রযুক্তির সর্বোচ্চ ব্যবহারের মাধ্যমে সাভার সার্কেল শাহিন স্যারের দিকনির্দেশনায় আমার তত্ত্বাবধানে, স্মৃতিসৌধ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ অলক কুমার দে পিপিএম এর নেতৃত্বে টঙ্গী রেল স্টেশনের একটি আবাসিক হোটেল থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়।

 

তিনি আরও জানান, মূলত ছেলেটি তার বাবা-মায়ের উপর রাগ করে কাজের সন্ধানে টঙ্গী রেল স্টেশনে আসে এবং এখানে একটি আবাসিক হোটেলে বয় হিসেবে কাজ নেয়। সামগ্রিক বিষয়টা নিয়ে পুলিশের তদন্ত কার্যক্রম চলমান ছিল। আশুলিয়া থানায় গত ১৮ আগস্ট ভিকটিমের বাবা আশুলিয়া থানায় একটি জিডি করেন (জিডি নং ৬৭০)। এর ধারাবাহিকতায় ভিকটিমের বাবা এসপি সাভার সার্কেল শাহিন স্যারের কাছে গেলে সার্কেল স্যারের নির্দেশনায় এসআই অলক কুমার দে পিপিএম মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ভিকটিমকে সম্পূর্ণ সুস্থ শরীরে উদ্ধার করতে সক্ষম হন।

 

ওসি আবু বকর বলেন, যেহেতু দিনটি ছিল পাঁচই আগস্ট, কাজেই ভিকটিমের পরিবার একটা কথাই বারবার বলছিলেন যে সন্তানটি মারা গেলেও তার লাশটি যেন পাওয়া যায়। তার বর্তমান অবস্থান জানলেই তারা খুশি। আল্লাহর অসীম রহমতে ভিকটিমকে উদ্ধার করতে পেরে এবং তাকে সুস্থ শরীরে তার বাবা মার কাছে দিতে পারা পুলিশ বাহিনীর জন্য অত্যন্ত পেশাদারিত্বের পরিচয় বহন করবে।

আপনার মতামত দিন

আপনার ই-মেইল প্রকাশ করা হবে না। প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রগুলি চিহ্নিত করা আছে *

*